গরীবের স্বপনালোড়ন
সদর দরজার পেছনে অনবরত আওয়াজ করে চলেছে কিছু চাপা কান্না,
ছূটোছুটি করে চলেছে চেপে রাখা কিছু কষ্ট!
তারা মুক্তি চায় বলে আষাঢ়ের পূর্নিমা
রাতে জেগে উঠা ঝড়ো হাওয়ার মত,
বহুবছর ধরে খাঁচায় বন্দী পোষ না মানা টিয়ার মত।
তবুও তাদের ছুটি নেই গরীবের
জীবনে কষ্টদের জন সম্মুখে আসতে
নেই,
সকল কান্না অন্ধকার চারদেয়ালেই চেপে রাখতে হয়।
হাজারো স্বপ্নদের তাই মনের কুটিরে
লুকিয়ে রেখেছি,
তারা কৃষ্ণপক্ষের রাতে পালিয়ে বেড়ায় ধূষর রঙের মেঘে তারা আকাশের আবির মাখে নিজেদের গায়ে!!
গরীবের স্বপ্ন হিমালয় সদৃশ যা শুধু ঘুমের ঘরে অচেতনেই সম্ভব।
তারা কখনোই হার মানতে রাজী নয় লড়াই করে চলে প্রতিনিয়ত জীবনের বাঁকে বাঁকে।
চোখাশ্রুর সৈকতে আজ তারার হাঁট
বসেছে।
পাঁচ টাকার বাদামের ঠোঙ্গায় কিছু স্বপ্ন কিনে নিয়েছি কিছুক্ষনের জন্য হলেও আজ তারা আমার।
আমি উড়িয়ে দিয়েছি স্বপ্নগুলো সৈকতের আকাশ জুড়ে ভাবনার জগৎ জুড়ে যেখানে আছে তোমার বিবেক হাসিমুখ,
তোমার অগ্নিবর্ন চোখ অভিমানে মাখা মন,
প্রেমিকার মায়াকান্না কিংবা কিছু গ্রাম্য ফুলের নজরকাড়া হাসি।
আমি বড্ড ভাবতে ভালবাসি,
আমি অনেক কিছুই ভালবাসি এর মাঝে অন্যতম আমি হাসিমুখে কান্না লুকাতে ভালবাসি!!
আমি বিনাকারনে স্বপ্নগুলো বিসর্জন দিতে ভালবাসি না নদীর
ফোয়ারায় !
আমি আরো পূর্নিমা রাত ভালবাসি,
ভালবাসি তোমার এলোমেলো কেশ কালো টিপ !
আমার ছোট খাট কষ্ট কেও বুঝবেনা জানি তবুও আমি মৃদু
আলোয় ক্যানভাসে তা আঁকতে
ভালবাসি।
তোমার সহ্যের সীমানা খুবই অপরিসীম আমি পারিনা সামান্য দূরত্ব
সইতে,
কানের কাছে প্রতিমিয়ত মনা ডাক শব্দ শুনতে আজও ব্যাকুল!
দেখতে দেখতে ডিসেম্বর থেকে মার্চ
বসন্ত হল মধ্যখানে রক্তলাল কৃষ্ণচূড়া হল
অপূর্ণ স্বপ্নগুলো আমার অপূর্ণই থেকে গেল,
পেতে চেয়েছি বার বার সে স্বপ্ন
ছুঁতে চেয়েছে আবার তন মন দেহখানি
আজো পূর্ণতার অপেক্ষায়!!
এই নগরের বুক চিরে উড়ালসড়ক গুলো সব চলে গেল,
রাজনীতি থেকে শিক্ষক তবুও সবুজপল্লীরা আজো আলো খোঁজে পেলনা,
নগর পল্লীর অলিগলি ডাস্টবিন এখনো হাহাকার করে উঠে নবজাতকের কান্নায়।
সৈকতে আজ লাশকাটা ঘরের নীরবতা নেমে এসেছে যেন,
হাজারো বেওয়ারিশ ঢেও ধুয়ে নিয়ে চলেছে সারাদিনের পাপ।
হয়তো এমন এক ভোর হবে যে ভোরে সম্পূর্ণ চারিপাড়া এক নতুন ঢেও দেখবে যে ঢেও ধুয়ে নিবে চারিপাড়ার কলুষিত মন।
সকল অন্যায় অবিচার শোষন !
ভালোবাসার জন্য জাগবে জনগণ ।
ছূটোছুটি করে চলেছে চেপে রাখা কিছু কষ্ট!
তারা মুক্তি চায় বলে আষাঢ়ের পূর্নিমা
রাতে জেগে উঠা ঝড়ো হাওয়ার মত,
বহুবছর ধরে খাঁচায় বন্দী পোষ না মানা টিয়ার মত।
তবুও তাদের ছুটি নেই গরীবের
জীবনে কষ্টদের জন সম্মুখে আসতে
নেই,
সকল কান্না অন্ধকার চারদেয়ালেই চেপে রাখতে হয়।
হাজারো স্বপ্নদের তাই মনের কুটিরে
লুকিয়ে রেখেছি,
তারা কৃষ্ণপক্ষের রাতে পালিয়ে বেড়ায় ধূষর রঙের মেঘে তারা আকাশের আবির মাখে নিজেদের গায়ে!!
গরীবের স্বপ্ন হিমালয় সদৃশ যা শুধু ঘুমের ঘরে অচেতনেই সম্ভব।
তারা কখনোই হার মানতে রাজী নয় লড়াই করে চলে প্রতিনিয়ত জীবনের বাঁকে বাঁকে।
চোখাশ্রুর সৈকতে আজ তারার হাঁট
বসেছে।
পাঁচ টাকার বাদামের ঠোঙ্গায় কিছু স্বপ্ন কিনে নিয়েছি কিছুক্ষনের জন্য হলেও আজ তারা আমার।
আমি উড়িয়ে দিয়েছি স্বপ্নগুলো সৈকতের আকাশ জুড়ে ভাবনার জগৎ জুড়ে যেখানে আছে তোমার বিবেক হাসিমুখ,
তোমার অগ্নিবর্ন চোখ অভিমানে মাখা মন,
প্রেমিকার মায়াকান্না কিংবা কিছু গ্রাম্য ফুলের নজরকাড়া হাসি।
আমি বড্ড ভাবতে ভালবাসি,
আমি অনেক কিছুই ভালবাসি এর মাঝে অন্যতম আমি হাসিমুখে কান্না লুকাতে ভালবাসি!!
আমি বিনাকারনে স্বপ্নগুলো বিসর্জন দিতে ভালবাসি না নদীর
ফোয়ারায় !
আমি আরো পূর্নিমা রাত ভালবাসি,
ভালবাসি তোমার এলোমেলো কেশ কালো টিপ !
আমার ছোট খাট কষ্ট কেও বুঝবেনা জানি তবুও আমি মৃদু
আলোয় ক্যানভাসে তা আঁকতে
ভালবাসি।
তোমার সহ্যের সীমানা খুবই অপরিসীম আমি পারিনা সামান্য দূরত্ব
সইতে,
কানের কাছে প্রতিমিয়ত মনা ডাক শব্দ শুনতে আজও ব্যাকুল!
দেখতে দেখতে ডিসেম্বর থেকে মার্চ
বসন্ত হল মধ্যখানে রক্তলাল কৃষ্ণচূড়া হল
অপূর্ণ স্বপ্নগুলো আমার অপূর্ণই থেকে গেল,
পেতে চেয়েছি বার বার সে স্বপ্ন
ছুঁতে চেয়েছে আবার তন মন দেহখানি
আজো পূর্ণতার অপেক্ষায়!!
এই নগরের বুক চিরে উড়ালসড়ক গুলো সব চলে গেল,
রাজনীতি থেকে শিক্ষক তবুও সবুজপল্লীরা আজো আলো খোঁজে পেলনা,
নগর পল্লীর অলিগলি ডাস্টবিন এখনো হাহাকার করে উঠে নবজাতকের কান্নায়।
সৈকতে আজ লাশকাটা ঘরের নীরবতা নেমে এসেছে যেন,
হাজারো বেওয়ারিশ ঢেও ধুয়ে নিয়ে চলেছে সারাদিনের পাপ।
হয়তো এমন এক ভোর হবে যে ভোরে সম্পূর্ণ চারিপাড়া এক নতুন ঢেও দেখবে যে ঢেও ধুয়ে নিবে চারিপাড়ার কলুষিত মন।
সকল অন্যায় অবিচার শোষন !
ভালোবাসার জন্য জাগবে জনগণ ।
ক । দ ।
No comments:
Post a Comment